কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় জামিন পেলেন বলিউড অভিনেতা সলমন খান। শনিবার যোধপুর কোর্টে বিচারক রবীন্দ্র কুমার জোশী বলিউড অভিনেতার জামিন মঞ্জুর করেন।
দু রাত জেলে কাটাবার পর সম্ভবত আজই কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন সলমন খান। এর আগে ১৯৯৮, ২০০৬ এবং ২০০৭ সালে মোট ১৮ দিন জেলে ছিলেন।
১৯৯৮ সালের ১ ও ২ অক্টোবর রাজস্থানে হাম সাথ সাথ হ্যায় ছবির আউটডোর শ্যুটিং-এর সময় যোধপুরের কাছে কানকানি গ্রামে দুটি কৃষ্ণসার হরিণ শিকার করেন। ব্ল্যাক বাক বা কৃষ্ণসার হরিণ ভারতে অতি বিপন্ন প্রজাতির প্রানী হিসেবে সংরক্ষিত। এছাড়াও বিষ্ণোই অধ্যুষিত কানকানি গ্রামে কৃষ্ণসার হরিণকে পুজো করা হয়। এই মামলায় মূল সাক্ষীও ছিলেন বিষ্ণোইরা। গত ২৮ মার্চ এই মামলার শুনানি শেষ হয়। গত ৫ এপ্রিল যোধপুর আদালত সলমন খানকে ৫ বছরের কারাবাসের সাজা দিয়েছিলো।
এর আগে গত ৫ এপ্রিল দীর্ঘ ২০ বছর বাদে কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় দোষী সাব্যস্ত হন বলিউড অভিনেতা সলমান খান।
বৃহস্পতিবার যোধপুর আদালত সলমনকে এই মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে। এই মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন অন্য অভিযুক্ত সইফ আলি খান, সোনালী বেন্দ্রে, নীলম এবং তাব্বু। রায় ঘোষণার সময় এঁরা সকলেই আদালতে হাজির ছিলেন।
৫২ বছর বয়সী সলমন খানের বিরুদ্ধে বন্যপ্রানী সংরক্ষণ আইনের ধারা ৫১ অনুযায়ী মামলা দায়ের করা হয়েছিলো। তাঁর সঙ্গে থাকা অন্য চার অভিনেতা অভিনেত্রীদের বিরুদ্ধে একই আইনের ৫১ ধারায় এবং ভারতীয় দন্ডবিধির ১৪৯ ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছিলো। ভারতীয় বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনের ধারা ৫১ অনুসারে এই মামলায় সলমনের সবথেকে বেশী সাজা হতে পারে ৬ বছরের কারাদণ্ড।
১৯৯৮ সালের ১ ও ২ অক্টোবর রাজস্থানে হাম সাথ সাথ হ্যায় ছবির আউটডোর শ্যুটিং-এর সময় যোধপুরের কাছে কানকানি গ্রামে দুটি কৃষ্ণসার হরিণ শিকার করেন। ব্ল্যাক বাক বা কৃষ্ণসার হরিণ ভারতে অতি বিপন্ন প্রজাতির প্রানী হিসেবে সংরক্ষিত। এছাড়াও বিষ্ণোই অধ্যুষিত কানকানি গ্রামে কৃষ্ণসার হরিণকে পুজো করা হয়। এই মামলায় মূল সাক্ষীও ছিলেন বিষ্ণোইরা। গত ২৮ মার্চ এই মামলার শুনানি শেষ হয়।
স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন