ক্রেমলিন সূত্রে বৃহস্পতিবার জানানো হয়েছে, ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের সময়সীমা নির্ভর করবে কীভাবে তারা অগ্রসর হচ্ছে তার ওপর এবং তার লক্ষ্যের ওপর। ইউক্রেনকে "নাৎসি" মুক্ত করা এবং কিয়েভের সামরিক বাহিনীকে "নিরপেক্ষ" করতে হবে।
সাংবাদিকদের সাথে একটি কনফারেন্স কলে, ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ জানিয়েছেন, কেউ ইউক্রেন দখলের কথা বলছে না এবং রাশিয়ার অভিযানের প্রসঙ্গে এই শব্দটি ব্যবহার "অগ্রহণীয়"।
চেক প্রজাতন্ত্রের প্রধানমন্ত্রী পিটার ফিয়ালা জানিয়েছেন, এখন থেকে কোনো রাশিয়ানকে ভিসা দেওয়া হবে না। তিনি জানান চেক প্রজাতন্ত্রের সরকার ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পর এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ইউক্রেন সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে কিয়েভের সামরিক বিমানঘাঁটির কাছে লড়াই চলছে। অন্যদিকে সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে লড়াই ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছে চেরনোবিল পরমাণু কেন্দ্রের দিকে।
ইউক্রেনে ১১ বিমানক্ষেত্র সহ ৭০ টি সামরিক ঘাঁটি ধ্বংস করে দিয়েছে রাশিয়া। বৃহস্পতিবার রাশিয়ার পক্ষ থেকে এই দাবি করা হয়েছে। এছাড়াও একটি ইউক্রেনীয় সামরিক হেলিকপ্টার এবং ৪টি ড্রোন ধ্বংস করার দাবি করেছে রাশিয়া।
ইউক্রেনের ভারতীয় নাগরিকদের উদ্দেশ্যে এক ভিডিও বার্তা দিলেন রাষ্ট্রদূত।
Ambassador's Video Message to the Indian Nationals in Ukraine.@MEAIndia @PMOIndia @PIBHindi @DDNewsHindi @DDNewslive @DDNational @IndianDiplomacy @IndiainUkraine pic.twitter.com/yjDzE3xzxq
— India in Ukraine (@IndiainUkraine) February 24, 2022
রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে একজন ডিক্টেটর বলে অভিহিত করলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এক ট্যুইট বার্তায় তিনি দাবি করেছেন পুতিনের এই নৃশংস আক্রমণ ব্যর্থ হবেই।
Our mission is clear – diplomatically, politically, economically – and eventually, militarily – this hideous and barbaric venture of Vladimir Putin must end in failure. pic.twitter.com/nmFhpDrDEy
— Boris Johnson (@BorisJohnson) February 24, 2022
রাশিয়ান আক্রমণে প্রায় ৪০ সেনা এবং ১০ অসামরিক নাগরিকের মৃত্যুর পর মস্কোর সঙ্গে সমস্ত কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করলো ইউক্রেন। এর পাশাপাশি ইউক্রেনের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে রাশিয়ান আক্রমণ প্রতিহত করার সময় ইউক্রেনীয় বাহিনীর হাতে ৫০ রাশিয়ান সৈন্যের মৃত্যু হয়েছে।
রাশিয়ার পক্ষ থেকে সামরিক অভিযান ঘোষণার পর ইউক্রেনের মধ্যে এবং বাইরে বাণিজ্যিক নৌ চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ইউক্রেন সরকার বৃহস্পতিবার ক্যাপ্টেনদের আজভ সাগরের পথ পরিষ্কার রাখার জন্য সতর্ক করে জন্য এক নোটিশ জারি করেছেন।
জানা গেছে, আপাতত জাহাজগুলির জলপথে প্রবেশ করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং বন্দরে থাকলে নোঙর করে রাখতে বলা হয়েছে। সামুদ্রিক ট্র্যাফিক ডেটা অনুসারে কৃষ্ণ সাগর এবং আজভ সাগর সংযোগকারী কের্চ স্ট্রেইট অঞ্চলে বর্তমানে কোনো জাহাজ নেই। ইস্পাত, শস্য এবং উৎপাদিত পণ্যের মতো পণ্যগুলি সরানোর জন্য কয়েক ডজন জাহাজ প্রতিদিন এই প্রণালী দিয়ে যাতায়াত করে।
রাশিয়ায় উৎপাদিত তেল ইউরোপীয় বাজারের দিকে যাওয়ার জন্যও এক গুরুত্বপূর্ণ ট্রানজিট করিডোর হিসেবে এই সমুদ্রকে ব্যবহার করা হয়। আজভ সাগরের বৃহত্তম ইউক্রেনীয় বন্দর মারিউপোল এবং ক্রিমিয়ান উপদ্বীপের অন্যান্য বন্দরগুলি মিশর, ইতালি, লেবানন এবং মিশরের মতো দেশে ভুট্টা, গম এবং বার্লি রপ্তানি করে এই পথেই।
কিয়েভে বেশ কিছু ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। সাধারণ মানুষের মধ্যেও সেরকম কোনো আতঙ্ক চোখে পড়েনি। মানুষ টিকিটের জন্য লাইন দিয়েছেন। এক ট্যুইট বার্তায় একথা জানিয়েছেন লুক হারডিং।
Kyiv main train station, 3.30pm local time. Some trains cancelled, others leaving, concourse full but no panic. Queues for tickets and info. A vast human exodus caused by one paranoid man pic.twitter.com/LNtJuiy0MF
— Luke Harding (@lukeharding1968) February 24, 2022
ইউক্রেন থেকে ছাত্র সহ প্রায় ১৮ হাজার ভারতীয়কে ফিরিয়ে আনতে পদক্ষেপ নিচ্ছে ভারত সরকার। ইউক্রেনের আকাশপথ বন্ধ থাকায় ভারতীয় নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়ার জন্য বিকল্প ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকার সমস্ত ভারতীয়দের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ভি মুরালীধরন।
Third Advisory to all Indian Nationals/Students in Ukraine.@MEAIndia @PIB_India @PIBHindi @DDNewslive @DDNewsHindi @DDNational @PMOIndia pic.twitter.com/naRTQQKVyS
— India in Ukraine (@IndiainUkraine) February 24, 2022
রাশিয়ার মতো দেশকে লৌহ শৃঙ্খলে "আটকানো" যাবে না, রাশিয়ার রাষ্ট্রপতির মুখপাত্র বৃহস্পতিবার জোরের সঙ্গে একথা জানিয়েছেন। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভকে উদ্ধৃত করে একথা জানিয়েছে রাশিয়ান সংবাদ সংস্থা TASS। রাশিয়ান রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনের বিরুদ্ধে সামরিক আক্রমণের নির্দেশ দেওয়ার পরে মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমী দুনিয়া মস্কোর বিরুদ্ধে আরও কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকি দিয়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বিডেন ইউক্রেনের উপর তার "অপ্ররোচিত" এবং "অযৌক্তিক" আক্রমণের জন্য রাশিয়ার নিন্দা করেছেন এবং হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যে রাশিয়ান সৈন্যরা ইউক্রেনে প্রবেশ করার পরে মার্কিন এবং তার মিত্ররা "একত্রিত এবং সিদ্ধান্তমূলক" উপায়ে প্রতিক্রিয়া জানাবে।
বৃহস্পতিবার এক ট্যুইট বার্তায় হিলারী ক্লিন্টন ইউক্রেনের নাগরিকদের জন্য প্রার্থনা করছেন বলে জানিয়েছেন। তিনি রাশিয়া ইউক্রেনের যুদ্ধকে অযৌক্তিক এবং বিনা প্ররোচনার যুদ্ধ বলে অভিহিত করেছেন।
I am praying for the people of Ukraine.
— Hillary Clinton (@HillaryClinton) February 24, 2022
The world will hold Russia and Putin accountable for the human suffering and destruction this unjustified and unprovoked war will bring.
রাশিয়া ইউক্রেনের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান শুরু করার পরে বৃহস্পতিবার মার্কিন ডলারের অনুপাতে টাকার দাম ৯৯ পয়সা কমে ৭৫.৬০-এ এসে দাঁড়িয়েছে। ফরেক্স বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, বিদেশী তহবিলের স্থায়িত্ব, অভ্যন্তরীণ ইক্যুইটিতে ব্যাপক বিক্রি এবং অপরিশোধিত তেলের দাম বৃদ্ধি বিনিয়োগকারীদের মনোভাবকে প্রভাবিত করেছে।
ইউক্রেন পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে বৃহস্পতিবার এখনও পর্যন্ত রাশিয়ার পক্ষ থেকে ২০৩ বার আক্রমণ করা হয়েছে। দেশের পূর্বপ্রান্তের শহর সামি-তে রাশিয়ান বাহিনীর সঙ্গে মুখোমুখি লড়াই চলছে ইউক্রেনীয় বাহিনীর।
অসমর্থিত সূত্রের খবর অনুসারে, রাশিয়ান বাহিনী ইউক্রেনীয় নৌবাহিনীকে ধ্বংস বা অব্যবহারযোগ্য করে দিয়েছে। ডেইলি মেলের রিপোর্ট অনুসারে, কিয়েভের বরিসপিল বিমানবন্দরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে রাশিয়া।
কৃষ্ণ সাগর এবং আজভ সাগরের যোগাযোগ আগেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। টুইটারে বেশ কিছু অসমর্থিত সূত্র অনুসারে ওডেসার কৃষ্ণ সাগর বন্দরে এক বিশাল রাশিয়ান বাহিনীকে সমুদ্রপথে অবতরণ করতে দেখা গেছে। প্রতিবেদন অনুসারে বৃহস্পতিবার সকাল ৬ টার কিছুক্ষণ আগে বড় ল্যান্ডিং ক্রাফট এবং হেলিকপ্টার সহ এই অবতরণ ঘটেছে।
এক সরকারী মুখপাত্র জানিয়েছেন, ক্রিমিয়া থেকেও ইউক্রেনকে আক্রমণ করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে ক্রিমিয়ার দখল নেয় রাশিয়া।
ইউক্রেনের সরকারি মুখপাত্রকে উদ্ধৃত করে ডেইলি মেল জানিয়েছে, "নাশকতা এবং পুনরুদ্ধারকারী দলের কাজও রেকর্ড করা হয়েছে। সীমান্তের পরিস্থিতির উপর নজর রেখে, ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনী এবং ইউক্রেনের ন্যাশনাল গার্ডের সাথে সীমান্তরক্ষীরা রাশিয়ান বাহিনীর দিকে গুলি চালাচ্ছে।”
বৃহস্পতিবার সকালে এক টেলিভিশন ভাষণে পুতিন জানিয়েছেন, ডনেস্ক এবং লুহানস্কের ডনবাস প্রজাতন্ত্রের প্রধানদের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি একটি বিশেষ সামরিক অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। "যারা আট বছর ধরে ইউক্রেনের শাসকদের দ্বারা নির্যাতিত ও গণহত্যার শিকার হয়েছেন" তাদের রক্ষা করতেই এই অভিযান।
ডেইলি মেল-এর প্রতিবেদন অনুসারে পুতিন জানিয়েছেন, "ইউক্রেনের ভূখণ্ড থেকে ক্রমাগত হুমকির কারণে" রাশিয়ার অস্তিত্ব সংকটে পড়তে পারে এবং রাশিয়ান ও ইউক্রেনীয় সৈন্যদের মধ্যে সংঘর্ষ "অনিবার্য"।
অন্যদিকে ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি, ভ্লাদিমির জেলেনস্কি বৃহস্পতিবার ভোরে দেশে সামরিক আইন জারির ঘোষণা করেছেন। একটি ভিডিও বার্তায় তিনি জনগণকে ঘরে থাকতে এবং মানসিক দৃঢ়তা বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি আরও জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বিডেনের সাথে তাঁর কথা হয়েছে। "আমরা কাজ করছি। সেনাবাহিনী কাজ করছে। আতঙ্কিত হবেন না। আমরা শক্তিশালী। আমরা সবকিছুর জন্য প্রস্তুত। আমরা সবাইকে পরাজিত করব।"
ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার জেরে মস্কো স্টক এক্সচেঞ্জে ভারি পতন। এদিন বেশ কিছুক্ষণ বন্ধ থাকার পর মস্কো স্টক এক্সচেঞ্জ খোলে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জানা গেছে বিভিন্ন শেয়ারের সূচকে পতন হয়েছে প্রায় ১৪ শতাংশ।
এর আগে মস্কো এক্সচেঞ্জ-এর পক্ষ থেকে এক বিবৃতি জারি করে শেয়ার কেনা বেচা বন্ধ রাখা হয়েছিলো।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন একটি "বিশেষ সামরিক অভিযান" হিসাবে আগ্রাসনের ঘোষণা করার পর বৃহস্পতিবারই অবরোধের মধ্যে পড়েছে ইউক্রেন। জানা গেছে, রুশ-বেলারুশিয়ান আক্রমণে বেলারুশের সাথে উত্তর সীমান্ত থেকে ট্যাঙ্ক পাঠানো হচ্ছে। রাজধানী কিয়েভ সহ পূর্ব ও দক্ষিণ থেকে আক্রমণ শুরু করেছে রাশিয়ান-বেলারুশিয়ান বাহিনী। ইতিমধ্যেই কিয়েভে প্রবেশ করেছে রাশিয়ান স্থলবাহিনী ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে একথা বলা হয়েছে।
ডেইলি মেইল-এর পক্ষ থেকে কিয়েভের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছে এই হামলায় হামলায় শত শত ইউক্রেনীয় নিহত হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় আক্রমণের ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে।
ইউক্রেনের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, দেশের পূর্বাঞ্চলে খারকিভের কাছে পাঁচটি রুশ জেট এবং একটি হেলিকপ্টার গুলি করে ভূপাতিত করেছে ইউক্রেনীয় বাহিনী।
বৃহস্পতিবার সকালের ঘোষণায় পুতিন জানিয়েছিলেন রাশিয়া শুধুমাত্র সামরিক স্থলকেই আক্রমণ করছে এবং জনবহুল এলাকাগুলি এড়িয়ে চলা হচ্ছে। যদিও ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের দাবি, ইতিমধ্যেই ব্যাপক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
ইউক্রেনের সীমান্ত বাহিনী বলেছে যে উত্তরে তাদের পোস্টগুলি রাশিয়ান এবং বেলারুশিয়ান উভয় বাহিনীর আক্রমণের শিকার হয়েছে। এই আক্রমণ রাশিয়া একা চালাচ্ছে না। সম্মিলিতভাবে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে আক্রমণ চালানো হচ্ছে। একথা জানিয়েছে ডেইলি মেইল।
ইউক্রেন সরকারের এক মুখপাত্র নিশ্চিত করেছেন যে রাশিয়া কিয়েভ থেকে মাত্র ১২০ মাইল দূরে বেলারুশ সীমান্ত দিয়েও আক্রমণ করেছে। তিনি বলেন: "ইউক্রেনের রাষ্ট্রীয় সীমান্তে রাশিয়া ও বেলারুশের সৈন্যরা আক্রমণ করেছে। ভোর ৫টার দিকে, ইউক্রেনের রাষ্ট্রীয় সীমান্তে, রাশিয়ান ফেডারেশন এবং বেলারুশ প্রজাতন্ত্রের যৌথ এলাকায়, বেলারুশের পক্ষ থেকে রাশিয়ান সৈন্যদের সমর্থন নিয়ে আক্রমণ চালানো হয়েছে।"
বৃহস্পতিবার ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলো রাশিয়া। রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এদিন ইউক্রেনের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানের কথা ঘোষণা করেন। ইতিমধ্যেই রাশিয়ার পক্ষ থেকে ইউক্রেনের এয়ারবেস, এয়ার ডিফেন্স ধ্বংস করে দেবার দাবি করা হয়েছে। এর পাল্টা ইউক্রেনের পক্ষ থেকে ৫টি রাশিয়ান যুদ্ধ বিমান ধ্বংস করার দাবি করা হয়েছে।
ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ ঘোষণার পর ইউএস এমব্যাসির পক্ষ থেকে আমেরিকান নাগরিকদের নিরাপদ স্থানে সরে যাবার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যদি কেউ রাস্তায় থাকেন তাঁকে ঘরে ফেরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে বিভিন্ন প্রথম সারির সংবাদমাধ্যমের খবরের দিকে নজর রাখতে।
ইউক্রেনের ভারতীয় দূতাবাসের পক্ষ থেকে জারি করা এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, যদি কোনো ভারতীয় নাগরিক কিয়েভে গিয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে অবিলম্বে কিয়েভ ছেড়ে সাময়িকভাবে নিরাপদ স্থানে ফিরে আসুন। বিশেষ করে তুলনামূলক নিরাপদ পশ্চিমি সীমান্ত সংলগ্ন অঞ্চলে।
স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন