সামুদ্রিক মাছকে দেবী লক্ষ্মীর বোন হিসাবে বিবেচনা করা উচিত। শুক্রবার কেন্দ্রীয় মৎস্য, পশুপালন ও দুগ্ধ মন্ত্রী পরশোত্তম রুপালা এমনই মন্তব্য করেছেন। পশুপালন ও মৎস্য চাষে উৎসাহিত করার উদ্দেশ্যে গুজরাটের আনন্দে “আত্মনির্ভর গ্রাম যাত্রা” নামক একটি অনুষ্ঠানে গিয়ে তিনি এমন মন্তব্য করেন তিনি।
তাঁর কথায় – “ ফিসারি সেক্টরটি আমাদের কাছে খুব কমই পরিচিত এবং লোকেরা এতে বেশি আগ্রহ দেখায় না। তবে সকলের সচেতন হওয়া উচিত। সমুদ্র হল দেবী লক্ষ্মীর পৈত্রিক বাড়ি। তিনি সমুদ্র কন্যা। আমি এটা উল্লেখ করছি কারণ, দেবী লক্ষ্মী যেমন সমুদ্র কন্যা, মাছও তেমনি সমুদ্র কন্যা। তাই এইদিক থেকে মাছ দেবী লক্ষ্মীর বোন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আপনি যদি দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদ চান (যিনি সম্পদের প্রতীক), তাহলে আপনার বোনের আশীর্বাদও থাকা উচিত। ঈশ্বর একবার মাছের রূপে আবির্ভূত হয়েছিলেন।”
রুপালা আরও বলেন যে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কিষান ক্রেডিট কার্ডের (কেসিসি) সুবিধাগুলি বাড়িয়েছেন। যেখানে রাজ্যের মৎসজীবী এবং পশুপালনের সাথে জড়িতরা বিনা সুদে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ পেতে পারেন। তিনি আরও বলেন – “ যিনি এখনও চিংড়ি চাষ শুরু করেননি, যদি শুরু করেন – তাহলে কিছু দিনের মধ্যেই তিনি ঋণগ্রহীতা থেকে ঋণদাতায় পরিনত হবেন।”
স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন