প্রকাশিত হল দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির র্যাঙ্কিং। ভারত সরকারের শিক্ষা মন্ত্রকের উদ্যোগে ২০২৩ সালের এই তালিকায় বিশ্ববিদ্যালগুলির মধ্যে শীর্ষে আছে ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ সায়েন্স, আইআইএসসি বেঙ্গালুরু। দ্বিতীয় স্থানে দিল্লীর জওহরলাল নেহেরু ইউনিভার্সিটি এবং তৃতীয় স্থানে জামিয়া মিলিয়া ইউনিভার্সিটি। এই তালিকার প্রথম দশে স্থান পেয়েছে পশ্চিমবঙ্গের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, যার স্থান চতুর্থ।
তালিকার পঞ্চম স্থানে আছে বেনারস হিন্দু ইউনিভার্সিটি, ষষ্ঠ স্থানে মনিপাল আকাদেমি অফ হায়ার এডুকেশন, সপ্তম স্থানে অমৃতা বিশ্ব বিদ্যাপীঠম, অষ্টম স্থানে ভেলোর ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি, নবম স্থানে আলিগড় মুসলিম ইউনিভার্সিটি এবং দশম স্থানে ইউনিভার্সিটি অফ হায়দারাবাদ। তালিকায় দ্বাদশ স্থান পেয়েছে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়।
এনআইআরএফ ২০২৩-এ দেশের ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে আইআইটি মাদ্রাজ। এই নিয়ে একটানা আট বছর ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ স্থান ধরে রাখলো মাদ্রাজ। দ্বিতীয় স্থানে আইআইটি দিল্লি। তৃতীয়, চতুর্থ এবং পঞ্চম স্থানে যথাক্রমে আইআইটি বোম্বাই, কানপুর ও মাদ্রাজ। ষষ্ঠ স্থানে পশ্চিমবঙ্গের খড়গপুর আইআইটি। এরপর স্থান আইআইটি গুয়াহাটি, হায়দ্রাবাদ এবং তিরুচিরাপল্লীর। এই তালিকায় দশম স্থান পেয়েছে কলকাতার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়।
কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের উদ্যোগে প্রতিবছর প্রকাশিত হয় এনআইআরএফ র্যাঙ্কিং। একাধিক বিষয়ের নিরিখে প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে এই মান নির্ণয় করা হয়। যার মধ্যে আছে শিক্ষণ, স্নাতক পরীক্ষার ফলাফল, গবেষণা এবং পেশাদার অনুশীলন প্রভৃতি।
দেশের কলেজগুলোর মধ্যে কলকাতার সেন্ট জেভিয়ারস কলেজ পঞ্চম স্থান পেয়েছে এবং রামকৃষ্ণমিশন বিবেকানন্দ সেন্টিনারি কলেজ পেয়েছে অষ্টম স্থান।
এনআইআরএফ-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে ২০২৩ সালে র্যাঙ্কিং-এর জন্য ৮,৬৮৬টি আবেদন জমা পড়ে। ২০২২ সালে আবেদন জমা পড়েছিল ৭,২৫৪টি।
স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন