পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেস দুর্নীতি এবং অন্তর্দ্বন্দ্বে ছেয়ে গেছে। পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি এবং পাঁচবারের লোকসভা সাংসদ অধীর রঞ্জন চৌধুরী মঙ্গলবার বিরোধী নেতাদের সুরে সুর মিলিয়ে রাজ্যের ক্ষমতাসীন দলের ওপর আক্রমণ শানিয়েছেন।
মঙ্গলবার সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে অধীর চৌধুরী বলেন, গলা পর্যন্ত দুর্নীতিতে ডুবে গেছে তৃণমূল। যে দুর্নীতি এখন আর ঢেকে রাখা যাচ্ছে না। ফলে আফটার শকের মুখোমুখি হচ্ছে তৃণমূল এবং যার ফলে দলের মধ্যে গুরুতর অন্তঃকোন্দল সামনে চলে আসছে।
চৌধুরী আরও বলেন,“একদিকে তৃণমূলের প্রায় সব নেতাই দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছেন। অন্যদিকে, তৃণমূল দলও গুরুতর অন্তঃকোন্দলে জর্জরিত। তৃণমূল ক্যান্সারের চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে, যেখান থেকে বেরোনোর কোনো পথ নেই।”
অধীর চৌধুরীর এই মন্তব্যের আগেই সোমবার সিপিআই(এম) রাজ্যসভার সদস্য এবং সিনিয়র অ্যাডভোকেট বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য জানিয়েছিলেন, “এটা তখনই হয় যখন কোনো দল কোনো মৌলিক নীতি বা আদর্শ ছাড়াই পরিচালিত হয়। এই অন্তঃকোন্দল তৃণমূলের শেষের সূচনা করেছে যা আগামী দিনে আরও ভয়ংকর আকার ধারণ করবে।”
প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ জানান, বাস্তবে বাংলায় কংগ্রেস নেতৃত্বের একাংশ নিজেদের বিজেপির কাছে বিক্রি করে দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, "অতএব, তারা বিরোধী ইন্ডিয়া মঞ্চর ঐক্যবদ্ধ হওয়া আটকাতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রচেষ্টাকে দুর্বল করার চেষ্টা করছে। এমনকি রাজ্য কংগ্রেসের প্রধান এখন বিজেপিকে অক্সিজেন দেওয়ার চেষ্টা করছেন।"পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেস দুর্নীতি এবং অন্তর্দ্বন্দ্বে ছেয়ে গেছে। পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি এবং পাঁচবারের লোকসভা সাংসদ অধীর রঞ্জন চৌধুরী মঙ্গলবার বিরোধী নেতাদের সুরে সুর মিলিয়ে রাজ্যের ক্ষমতাসীন দলের ওপর আক্রমণ শানিয়েছেন।
মঙ্গলবার সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে অধীর চৌধুরী বলেন, গলা পর্যন্ত দুর্নীতিতে ডুবে গেছে তৃণমূল। যে দুর্নীতি এখন আর ঢেকে রাখা যাচ্ছে না। ফলে আফটার শকের মুখোমুখি হচ্ছে তৃণমূল এবং যার ফলে দলের মধ্যে গুরুতর অন্তঃকোন্দল সামনে চলে আসছে।
চৌধুরী আরও বলেন,“একদিকে তৃণমূলের প্রায় সব নেতাই দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছেন। অন্যদিকে, তৃণমূল দলও গুরুতর অন্তঃকোন্দলে জর্জরিত। তৃণমূল ক্যান্সারের চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে, যেখান থেকে বেরোনোর কোনো পথ নেই।”
অধীর চৌধুরীর এই মন্তব্যের আগেই সোমবার সিপিআই(এম) রাজ্যসভার সদস্য এবং সিনিয়র অ্যাডভোকেট বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য জানিয়েছিলেন, “এটা তখনই হয় যখন কোনো দল কোনো মৌলিক নীতি বা আদর্শ ছাড়াই পরিচালিত হয়। এই অন্তঃকোন্দল তৃণমূলের শেষের সূচনা করেছে যা আগামী দিনে আরও ভয়ংকর আকার ধারণ করবে।”
প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ জানান, বাস্তবে বাংলায় কংগ্রেস নেতৃত্বের একাংশ নিজেদের বিজেপির কাছে বিক্রি করে দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, "অতএব, তারা বিরোধী ইন্ডিয়া মঞ্চর ঐক্যবদ্ধ হওয়া আটকাতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রচেষ্টাকে দুর্বল করার চেষ্টা করছে। এমনকি রাজ্য কংগ্রেসের প্রধান এখন বিজেপিকে অক্সিজেন দেওয়ার চেষ্টা করছেন।"
স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন