Singhu Border: এখনও মেলেনি কোনো সূত্র, অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির মৃত্যুতে এফআইআর হরিয়ানা পুলিশের

হরিয়ানা দিল্লি সীমান্তের সিঙ্ঘুতে শুক্রবার সকালে অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তির মৃতদেহ উদ্ধার করার পর এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় কোনো সূত্র উদ্ধার করতে পারেনি হরিয়ানা পুলিশ।
ছবি প্রতীকী
ছবি প্রতীকীফাইল ছবি সংগৃহীত
Published on

হরিয়ানা দিল্লি সীমান্তের সিঙ্ঘুতে শুক্রবার সকালে অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তির মৃতদেহ উদ্ধার করার পর এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় কোনো সূত্র উদ্ধার করতে পারেনি হরিয়ানা পুলিশ। হরিয়ানা পুলিশের বক্তব্য আন্দোলনরত কৃষকরা এই বিষয়ে সহায়তা করছেন না। যদিও ইতিমধ্যেই সংযুক্ত কিষাণ মোর্চার পক্ষ থেকে এই ঘটনার নিন্দা করে বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে।

হরিয়ানা পুলিশের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, শুক্রবার ভোর ৫টা নাগাদ আমরা এই দেহর কথা জানতে পারি। আন্দোলনরত কৃষকদের মঞ্চের কাছেই এই দেহ উদ্ধার করা হয়। আমাদের টিম অতি দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।

তিনি আরও বলেন, এই ঘটনার বিষয়ে আন্দোলনরত কৃষকদের কাছে জিজ্ঞাসাবাদ করলে কেউ কিছু বলতে অস্বীকার করেন। ফলে এই ঘটনার পেছনে কারা আছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।

এফ আই আর অনুসারে, পুলিশ যখন ঘটনাস্থলে পৌঁছায় সেখানে এক ব্যক্তির দেহ দেখতে পায়। যে মৃতদেহর একটি হাত কাঁটা ছিলো এবং দেহটি একটি ব্যারিকেডে ঝোলানো ছিলো। ওই মৃতদেহের আশেপাশে বেশ কিছু নিহাং শিখরা ভিড় করে দাঁড়িয়েছিলেন। যদিও পুলিশ তাঁদের সঙ্গে কথা বলতে গেলে কেউ সহযোগিতা করেননি। মৃতর পরিচয় এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি।

পুলিশ আরও জানিয়েছে, গত প্রায় ১ বছর ধরে কৃষকরা যেখানে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন সেই অঞ্চল থেকেই এই মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

কোনো কোনো সূত্র থেকে জানা গেছে নিহত ব্যক্তি শিখদের ধর্মীয় গ্রন্থের অবমাননা করে গণপ্রহারের শিকার হন। যদিও এই বক্তব্যের পক্ষে কোনো সুস্পষ্ট প্রমাণ বা তথ্য পাওয়া যায়নি।

নিহত ব্যক্তির ছবি অনুসারে, মৃত্যুর আগে তার ওপর অত্যাচার হয়েছিলো বলে অনুমান। ইতিমধ্যেই সিঙ্ঘূ সীমান্তে হরিয়ানার দিকে এবং দিল্লির দিকে বিরাট সংখ্যায় পুলিশ বাহিনী মোতয়েন করা হয়েছে।

- with IANS input

স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in