শহরে বাড়ানো হচ্ছে নিরাপত্তা
শহরে বাড়ানো হচ্ছে নিরাপত্তানিজস্ব চিত্র

Live Blog: KMC Poll 21 - ১১৩৯ বুথ স্পর্শকাতর - প্রশাসনকে কড়া হওয়ার নির্দেশ

রবিবার কলকাতার ১৪৪ টি ওয়ার্ডে পুরভোট। ১১৩৯ টি ভোট কেন্দ্রকে 'স্পর্শকাতর' হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। স্পর্শকাতর বুথগুলির মধ্যে ২৫০ টি বুথই রয়েছে ৭ নম্বর বরোতে। এবার মোট ভোটারের সংখ্যা ৪০,৪৮,৩৫২ জন।

অবাধ ছাপ্পা, ভোট লুট, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের সব বুথ থেকে এজেন্ট প্রত্যাহার সিপিআই(এম)-এর

অবাধ ভোট লুট ও ছাপ্পা ভোটের প্রতিবাদে ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের সমস্ত বুথ থেকে নিজেদের এজেন্ট তুলে নিলো সিপিআই(এম)। এক বিবৃতিতে সিপিআই(এম) প্রার্থী রুমা ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, নির্বাচনকে যেভাবে প্রহসনে পরিণত করেছে তৃণমূল তার প্রতিবাদে আমরা সমস্ত বুথ থেকে এজেন্ট তুলে নিয়েছি।

অবাধ ভোট লুটের প্রতিবাদ, নির্বাচন প্রক্রিয়া থেকে সরে দাঁড়ালেন ৭১ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিআই(এম) প্রার্থী

অবাধ ভোট লুটের প্রতিবাদে নির্বাচন প্রক্রিয়া থেকে সরে দাঁড়ানোর কথা ঘোষণা করলেন ৭১ নং ওয়ার্ডের সি পি আই এম প্রার্থী। তিনি জানিয়েছেন নির্বাচন পক্রিয়া থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে ইতিমধ্যেই তিনি জানিয়ে দিয়েছেন। এলাকায় ৩ টে থেকে মিছিল হবে। জদুবাবুর বাজার এর কাছে বিক্ষোভ কর্মসূচি।

৯৮ নম্বর ওয়ার্ডের ২০১ নম্বর বুথে বহিরাগতদের হামলা, বাম প্রার্থীর এজেন্টকে বেধড়ক মারধোর

৯৮ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলের বিরুদ্ধে বুথ দখলের অভিযোগ উঠলো। এই ওয়ার্ডের ২০১ নম্বর বুথে দুপুরে আচমকাই একদল বহিরাগত ঢুকে পড়ে বলে অভিযোগ। বেধড়ক মারধোর করা হয় সিপিআই(এম) প্রার্থীর এজেন্টকে। সিপিআই(এম)-এর অভিযোগ বহিরাগত দিয়ে বুথ দখল করে ভোট করাচ্ছে তৃণমূল

১১৩ নম্বর ওয়ার্ডে বাম প্রার্থীর এজেন্টের ওপর হামলা, মারধোর

১১৩ নম্বর ওয়ার্ডে সিপিআইএমের প্রার্থী অজন্তা দাসের পোলিং এজেন্ট অরিজিৎ দত্ত ছাপ্পা ভোটের প্রতিবাদ করায় তৃণমূল আক্রমণের মুখে পড়ে। অভিযোগ তাঁকে বুথ থেকে বেরকরে এনে প্রচণ্ড মারধোর করা হয়।

৬৩ নম্বর ওয়ার্ডে বুথ দখল, প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে আক্রান্ত বাম কর্মী

৬৩ নম্বর ওয়ার্ডে বুথ দখলের প্রতিবাদ করতে গিয়ে আক্রান্ত বাম কর্মী রাজেন্দ্র প্রসাদ। এদিন ৬৩ নম্বর ওয়ার্ডের জিউস গার্লস স্কুলের একটি বুথে এই ঘটনা ঘটে। বাম কর্মী রাজেন্দ্র প্রসাদ এর প্রতিবাদ করতে গেলে তাকে বেধড়ক মারধোর করা হয়। অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় স্থানীয় থানায় একটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।

ভোট লুটের প্রতিবাদে বাঘাযতীন মোড়ে অবরোধ সিপিআই(এম)-এর

পুর ভোটে সরগরম কলকাতা। কলকাতা পৌরসভার ১০১, ১০২, ১১০ নম্বর ওয়ার্ডে অবাধ ছাপ্পা, ভোট লুটের প্রতিবাদে সিপিআইএম প্রার্থীরা বাঘাযতীন মোড়ে রাস্তা অবরোধ করলেন। রাস্তায় বসে প্রতিবাদ করছেন কয়েক শো CPIM সমর্থক।

১০১, ১০২, ১১০ নম্বর ওয়ার্ডে অবাধে ভোট লুটের অভিযোগ, বাঘাযতীন মোড় অবরোধের ডাক বাম প্রার্থীদের

১০১ এবং ১০২ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ মানুষ ভয় ভোট দিতে যাচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠলো। ভোটারদের বক্তব্য, যারা যাচ্ছেন তাদের অধিকাংশকে বলা হচ্ছে তাদের ভোট আগেই হয়ে গেছে। তারা ভোট দিতে পারছেন না। পুলিশ নির্বিকার। সামনে দিয়ে সব ঘুরে বেড়াচ্ছে। ১০০ মিটারের মধ্যে তৃণমূলের জমায়েত বুথগুলিতে। ভোটাররা লাইনে দাঁড়িয়ে। কিন্তু তাদের সামনে দিয়েই জমায়েত করে ঢুকে ভোট দিয়ে দিচ্ছে।

১০১, ১০২, ১১০ নম্বর ওয়ার্ডে অবাধ ছাপ্পা, ভোট লুটের প্রতিবাদে সিপিআইএম প্রার্থীরা এখন বাঘাযতীন মোড়ে রাস্তা অবরোধে শামিল হবেন।

৩০ নম্বর ওয়ার্ডে সিপিআই(এম) প্রার্থীর সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি, বচসা

৩০ নং ওয়ার্ডের বিবেকানন্দ বিদ্যাপীঠে সি পি আই এম প্রার্থী শাশ্বতী দাশগুপ্তকে ধাক্কাধাক্কি। ভোট লুটের অভিযোগ বাম প্রার্থীর।

৭১,৭৫ নম্বর ওয়ার্ডের বিভিন্ন বুথে ভোট লুটের অভিযোগ

৭৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার ওয়াটগঞ্জ, হেস্টিংস, মেরিন হাউস, মুন্সিগঞ্জে তৃণমূলের বাইক বাহিনী দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। পুলিশ দর্শক। অভিযোগ, অটোতে তণমূলের স্টিকার লাগিয়ে ভোটারদের নিয়ে যাওয়া আসা হচ্ছে। অটোর সম্পর্কে সকাল ৯.২২এ হেস্টিংস থানায় অটোর নম্বর সহ অভিযোগ দায়ের করা হয়। ৭১ নম্বর ওয়ার্ড থেকেও ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ, ১৫ নম্বর বুথে পুলিশি সহায়তায় ছাপ্পা ভোটের।

১০১, ১০২, ১১০ নম্বর ওয়ার্ডে বাম প্রার্থীর এজেন্টদের বুথ থেকে বের করে দেবার অভিযোগ সিপিআই(এম)-এর

১০২, ১০১ এবং ১১০ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় এজেন্টদের বুথ থেকে বের করে দেবার অভিযোগ তুললো সিপিআই(এম)। দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে সকাল থেকে এই বিষয়ে বারবার অভিযোগ জানালেও এখনও পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ১০২ নম্বর ওয়ার্ডের বুথ নম্বর ১ থেকে ৪, ১৩ থেকে ১৭ এবং ২০ থেকে ২২ নম্বর ওয়ার্ডে সিপিআই(এম) এজেন্টদের মেরে বের করে দেওয়া হয়েছে।

১১০ নম্বর ওয়ার্ডেও বুথ নম্বর ২, ৪, ৪এ, ৫ থেকে ১০, ১৭ থেকে ২৫ নম্বর বুথে একইভাবে সিপিআই(এম) এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়েছে। সিপিআই(এম) নেতা শমীক লাহিড়ি জানিয়েছেন ১০১ নম্বর ওয়ার্ডের সমস্ত বুথ থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে বাম এজেন্টদের।

বেলেঘাটায় ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে বোমাবাজির অভিযোগ

বেলেঘাটার ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে বোমাবাজির অভিযোগ। অভিযোগ জানিয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী। তৃণমূল প্রার্থী পাপিয়া ঘোষ জানান, এই ওয়ার্ডে ভয় দেখিয়ে ভোটারদের আটকানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।

সকাল ৯টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৯.০৯%, বিভিন্ন ওয়ার্ডে উত্তেজনা, হাতাহাতি

সকাল ৯টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৯.০৯%। এদিন সকাল থেকে দফায় দফায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে কলকাতা পুরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে। বামেদের পক্ষ থেকে ২৩, ৩১, ৩৮, ৩৯, ৮২ নম্বর ওয়ার্ডে দলীয় এজেন্ট বসতে দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ জানানো হয়েছে। বামেদের অভিযোগ, ৫৫ নম্বর ওয়ার্ডের ২০ নম্বর বুথে প্রিসাইডিং অফিসার তৃণমূলকে সাহায্য করছেন। তৃণমূল ফলস ভোট দিচ্ছে।

৮১ নম্বর ওয়ার্ডে ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ কংগ্রেস প্রার্থীর

৮১ নম্বর ওয়ার্ডে কংগ্রেস প্রার্থী তানিয়া পালের সঙ্গে বচসা বাধে তৃণমূল কর্মীদের। কংগ্রেস প্রার্থী ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ করেন। এক নির্দল প্রার্থী অভিযোগ করেন কোনো ছাপ্পা ভোট হচ্ছেনা। কংগ্রেস প্রার্থী তানিয়া পাল মিথ্যে কথা বলছেন।

৬৭ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলের বিরুদ্ধে সিপিআই(এম) প্রার্থীর অভিযোগ

৬৭ নং ওয়ার্ড। খোদ CPIM প্রার্থীর পরিবারের লোককে ভয় দেখিয়ে ভোট দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। পুলিশের সঙ্গে তর্কে জড়ালেন CPIM প্রার্থী

টাকি বয়েজ স্কুলের বুথে এজেন্টকে মারধোরের অভিযোগ, উত্তেজনা

টাকি বয়েজ স্কুলের এক বুথে উত্তেজনা দেখা দেয়। রাস্তায় রাস্তায় ভোটারদের আটকে দেবার অভিযোগ কংগ্রেসের। দুই দলের মধ্যে বচসা বেধে যায়। কংগ্রেস প্রার্থীর অভিযোগ মিডিয়ার সাহায্যে বুথে এজেন্ট ঢোকাতে হচ্ছে। এর আগে বুথ থেকে এজেন্টদের মারধোর করে বের করে দেওয়া হয়।

৭ নম্বর ওয়ার্ডে উত্তেজনা, বিজেপি তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে হাতাহাতি

বাগবাজারের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ১ নম্বর বুথ থেকে বিজেপি প্রার্থীর এজেন্টকে বার করে দেবার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই দলের উত্তেজিত সমর্থকদের হাতাহাতি বেধে যায়। বিজেপি প্রার্থীর অভিযোগ পুলিশ সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয়। এই ওয়ার্ডেই এক নির্দল প্রার্থীকে বুথে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে।

৪৫ নম্বর ওয়ার্ডে উত্তেজনা, কংগ্রেস তৃণমূল সমর্থকদের মধ্যে হাতাহাতি

৪৫ নম্বর ওয়ার্ডে উত্তেজনা ছড়ালো। কংগ্রেস এবং তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে হাতাহাতি বেধে যায় ভুয়ো ভোটারকে কেন্দ্র করে। জৈন বিদ্যালয়ের বুথের সামনে এসে কংগ্রেস প্রার্থী সন্তোষ পাঠক অভিযোগ করেন ভুয়ো ভোটার নিয়ে বুথে বুথে দখলদারি চালাচ্ছে তৃণমূল। বেশিরভাগই বহিরাগত। এলাকায় পুলিশ মোতায়েন আছে।

২২ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপি প্রার্থীকে বুথে ঢুকতে বাধা, শাড়ি ছিঁড়ে দেবার অভিযোগ মীনা দেবী পুরোহিতের

২২ নম্বর ওয়ার্ডের এক বুথে এক নির্দল প্রার্থী সরাসরি অভিযোগ করেছেন তাঁকে বুথে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। একইভাবে অভিযোগ জানিয়েছেন বিজেপি প্রার্থী মীনা দেবী পুরোহিত। তাঁর অভিযোগ বহিরাগতরা তাঁর শাড়ি ছিঁড়ে দিয়েছে। এলাকায় পুলিশ মোতায়েন থাকলেও সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয় বলেও অভিযোগ।

১৪৪ ওয়ার্ডে মোট প্রার্থী ৯৫০,সবথেকে বেশি ভোটার ৬৬ নম্বর ওয়ার্ডে

এবারের কলকাতা পুরভোটে ১৪৪টি ওয়ার্ডে মোট প্রার্থী ৯৫০ জন। সবথেকে বেশি প্রার্থী ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডে এবং সবথেকে কম প্রার্থী ১৪২ নম্বর ওয়ার্ডে। যথাক্রমে ১৬ এবং ৩। সবথেকে বেশি ভোটার ৬৬ নম্বর ওয়ার্ডে এবং সবথেকে কম ভোটার ৮৭ নম্বর ওয়ার্ডে। যথাক্রমে ৯৫,০৩৮ এবং ১০,০৩৩।

ভোট শুরু হতেই অনিয়মের অভিযোগ বিভিন্ন এলাকায়, কাগজ সেঁটে বন্ধ সিসিটিভি

রবিবার সকালে ভোট শুরু হতেই অভিযোগ উঠতে শুরু করল বিরোধীদের পক্ষ থেকে। বিভিন্ন এলাকায় বুথে বুথে সিসিটিভিতে কাগজ সেঁটে দেবার অভিযোগ উঠেছে। এছাড়াও ভোটারদের আঙুলে কালি লাগিয়ে বুথ থেকে বের করে দেবার অভিযোগ করেছেন কিছু ভোটের।

১১৩৯ বুথ স্পর্শকাতর ঘোষণা কমিশনের, কড়া হওয়ার নির্দেশ প্রশাসনকে!

রবিবার কলকাতার ১৪৪ টি ওয়ার্ডে পুরভোট। তার আগেই শনিবার রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বড় ঘোষণা। ১১৩৯ টি ভোট কেন্দ্রকে 'স্পর্শকাতর' হিসেবে চিহ্নিত করা হল। উল্লেখ্য, কলকাতা পৌরসভায় মোট বুথের সংখ্যা ৪৯৫৯ টি। স্পর্শকাতর বুথগুলির মধ্যে ২৫০ টি বুথই রয়েছে ৭ নম্বর বরোতে। একটি বরোতে এতসংখ্যক 'স্পর্শকাতর' ভোট কেন্দ্র যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। অন্যদিকে, ১৩ নম্বর বরোতে রয়েছে সব থেকে কম সংখ্যক স্পর্শকাতর বুথ। প্রায় ২২ টি রয়েছে সেখানে। কলকাতা পৌরসভায় কমবেশি বেশ কিছু স্পর্শকাতর বুথ রয়েছে ১৬ টি বরোতেই।

রাজ্য নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, কলকাতা পৌরসভা এলাকায় ১৪৩ টি ওয়ার্ডের মোট ভোটারের সংখ্যা ৪০,৪৮,৩৫২ জন। সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ভোটার রয়েছেন ৬৬ নম্বর ওয়ার্ডে। সেখানকার ভোটার সংখ্যা ৯৫,০৩৮। অন্যদিকে ৮৭ নম্বর ওয়ার্ডে সবচেয়ে কম ভোটার রয়েছেন। সেখানকার ভোটার সংখ্যা ১০,০৩৩। অর্থাৎ ওয়ার্ড পিছু কলকাতায় গড় ভোটার সংখ্যা ২৮,১১৪ জন।

কলকাতা পৌরসভা এতগুলি স্পর্শকাতর বুথ থাকাই শুক্রবার বিকেল থেকেই নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে সমস্ত এলাকা। শহর জুড়ে শুরু হয়েছে পুলিশের রুটমার্চ। স্পর্শ কাতর এলাকাগুলিতে টহল দিচ্ছে র‍্যাফ। তাদের হাতে বিশেষ লাঠি এবং এস এল আর রাইফেল, পরনে ছিল বুলেট প্রুফ জ্যাকেট। আপাতত কলকাতা পুরভোটে তাদের উপরই নির্ভর করছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

শনিবার সকাল থেকেই নিউমার্কেট, মুচিপাড়া, পূর্ব যাদবপুর, সার্ভে পার্ক সহ বেশ কিছু এলাকায় রোডমার্চ করেছে। ধর্মতলা, পার্ক স্ট্রিট সংলগ্ন বিভিন্ন হোটেলেও অভিযান চালায় রাজ্য পুলিশ। এছাড়াও জায়গায় জায়গায় চলছে নাকা চেকিং। রবিবার ভোট পর্বে যাতে কোন রকম অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, তা নিশ্চিত করতেই একের পর এক অভিযান চালাচ্ছে রাজ্য পুলিশ বাহিনী। রবিবার পুর ভোটের সময় নালিশ শোনার জন্য রাস্তায় মোতায়েন থাকবে ১৮ জন ডিসি।

এছাড়াও রাজ্য নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পুরভোটের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে, ২০০ টি পিকেট হবে। প্রত্যেক পিকেটে সার্জেন্টরা উপস্থিত থাকবেন। কুইক রেসপন্স টিম থাকবে ৭৮ টি। সেই টিমে থাকবেন একজন অফিসার, তিনজন কনস্টেবল। যদিও শনিবার থেকেই ৭২ টি কুইক রেসপন্স টিম শহরে ঘুরবে। ৩৫ টি স্পর্শকাতর এলাকায় হেভি রেডিও ফ্লাইং স্কোয়াড মোতায়েন থাকবে। প্রায় ২৩ হাজার পুলিশ কর্মী মোতায়েন থাকবে রাস্তায়।

স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in