দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা প্রবেশ করতে পারে আগামী ১৪ থেকে ১৬ তারিখের মধ্যে। ওড়িশা, ঝাড়খন্ড, বিহার, কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের কিছু এলাকায় প্রবেশ করতে পারে বর্ষা। বজ্র-বিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি চলতে পারে ১৪ ও ১৫ তারিখ বিকালে।
গত দু’দিন (৯ ও ১০ই জুন) শহর কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী জেলাগুলিতে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হয়েছে। আজ (১১ই জুন) সকাল থেকে মেঘাচ্ছন্ন হয়ে ছিল কলকাতার আকাশ। আজও সন্ধ্যায় বৃষ্টিতে ভিজবে শহর কলকাতা, এমনটাই পূর্বাভাস আলিপুর আবহাওয়া দপ্তরের।
বৃষ্টির সাথে বইবে ঝড়ো হাওয়া। ফলে ভ্যাপসা-নাজেহাল গরম থেকে কিছুটা স্বস্তি পাবেন তিলোত্তমার মানুষ। কলকাতাসহ বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়। উত্তর ও দক্ষিন ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি ও পূর্ব মেদিনীপুর আজ বৃষ্টিতে ভিজবে বলে মনে করা হচ্ছে।
বৃষ্টির জেরে সাময়িকভাবে বিদায় নেবে অস্বস্তিকর গরম। তবে আগামী ৩ দিন বজায় থাকবে অস্বস্তিা ৩ দিনের পর তাপমাত্রা কমতে পারে। গ্রীষ্মের এই দাবদাহে মানুষ সর্বদা উন্মুখ হয়ে থাকেন বর্ষাঋতুর আগমন নিয়ে। এই বছর উত্তরবঙ্গে বর্ষা প্রবেশ করেছিল প্রত্যাশিত সময়ের বেশ কয়েকদিন আগেই। তাহলে কি এবার দক্ষিণবঙ্গেও বর্ষার আগমণ ঘটল? – সেরকমই আশার খবর শোনালো আবহাওয়া দপ্তর।
শনিবার (১১ই জুন) শহর কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে ২৩.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত। আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ থাকবে সর্বাধিক ৯৫ শতাংশ।
গ্রীষ্মের দাবদাহে যখন নাজেহাল অবস্থা তখন বিগত দু’দিনের মতো আজ বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়ার আভাস পেয়ে কিছুটা আশ্বস্ত সাধারণ মানুষ।
স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন