Rampurhat Massacre: বিজেপি যদি যেতে পারে, তাহলে আমাদের বাধা দেওয়া হচ্ছে কেন? - অধীর চৌধুরী

বুধবার রামপুরহাট যাওয়ার সময় বাধার মুখে পড়েন প্রবীণ বাম নেতা বিমান বসু, মহম্মদ সেলিম। বৃহস্পতিবার রামপুরহাটের বগটুই গ্রামে যাওয়ার পথে বাধা পান সাংসদ অধীর।
অধীর চৌধুরী এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
অধীর চৌধুরী এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফাইল চিত্র
Published on

নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে রামপুরহাটে যাওয়ার পথে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীকে দফায়-দফায় বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধে। বাধ্য হয়ে শ্রীনিকেতনের কছে রাস্তাতেই বসে পড়ে কংগ্রেসের প্রতিনিধিদল। সেখানেই প্রতিবাদে সরব হন অধীর চৌধুরী, নেপাল মাহাতোরা। ক্ষোভপ্রকাশ করে কংগ্রেস নেতা বলেন, 'মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন কাউকে আটকানো হবে না। তাহলে আমাদের আটকানো হচ্ছে কেন?'

বুধবার রামপুরহাট যাওয়ার সময় বাধার মুখে পড়েন প্রবীণ বাম নেতা বিমান বসু, মহম্মদ সেলিম। বৃহস্পতিবার রামপুরহাটের বগটুই গ্রামে যাওয়ার পথে বাধা পান সাংসদ অধীর। শ্রীনিকেতনের কাছে তাঁকে পুলিশ বাধা দিলে গাড়ি থেকে নেমে পড়েন তিনি। তারপর পুলিশের সঙ্গে কথা কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়েন। পুলিশ কর্তাদের কাছে তাঁদের আটকানোর কারণ জানতে চান কংগ্রেস নেতা।

এদিকে, আজই রামপুরহাটে আসার কথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তাঁর নিরাপত্তার অজুহাতে অধীর চৌধুরীদের বাধা দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে কংগ্রেস। পুলিশি বাধায় ক্ষোভপ্রকাশ করে অধীর চৌধুরী বলেন, 'এই রাস্তা মুখ্যমন্ত্রীর বাবার সম্পত্তি? কোথাও যেতে হলে আটকে দেওয়া হবে। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন কাউকে আটকানো হবে না। তাহলে কেন আমাকে আটকানো হচ্ছে।'

তিনি প্রশ্ন করেন, বিজেপি যদি যেতে পারে, তাহলে আমাদের বাধা কেন? চাইলে গ্রেফতার করুক। এভাবে রোদের মধ্যে বসে থাকতে হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী বিধায়ক, উনি ২ লক্ষ লোকের প্রতিনিধি। আমি সাংসদ, আমি ১৪ লক্ষ মানুষের প্রতিনিধিত্ব করি।'

অধীর চৌধুরী এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
Rampurhat Massacre: প্রথমে কুপিয়ে খুন, তারপর পেট্রোল ঢেলে আগুন লাগানো হয়েছে - দাবি আত্মীয়দের

স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in