বাংলাদেশের সংবিধানে আদিবাসীদের স্বীকৃতির প্রশ্নে বিরোধের জন্ম ১৯৭২ সালে যখন সংবিধান রচিত হয় তখন থেকেই। আদিবাসীদের আত্মপরিচয়গত স্বীকৃতির বিষয়টি এখনও সমাধান করা হয়নি। ২০১১ সালে সংবিধানে পঞ্চদশ সংশোধনীতে তাদেরকে ‘ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ১৯৭২ সালের ৩১ অক্টোবর বাংলাদেশের সব জনগোষ্ঠীর নাগরিকত্ব পরিচয় সংশ্লিষ্ট অনুচ্ছেদ ৬ এর সংশোধনী প্রস্তাব এনে আওয়ামী লীগের সাংসদ আবদুর রাজ্জাক ভূঁইয়া প্রস্তাব করেন, ‘বাংলাদেশের নাগরিকত্ব আইনের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হইবে; বাংলাদেশের নাগরিকগণ বাঙালী বলিয়া পরিচিত হইবেন।’ সে সময় সাথে সাথে এর প্রতিবাদ করে আদিবাসী নেতা ও সাংসদ এমএন লারমা (মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা)। তিনি ‘সবাইকে বাঙালি’ হিসেবে সাংবিধানিক পরিচয়ের বিরুদ্ধে তার ঐতিহাসিক বক্তব্য তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, ‘আমি যে অঞ্চল থেকে এসেছি, সেই পার্বত্য চট্টগ্রামের অধিবাসীরা যুগ যুগ ধরে বাংলাদেশে বাস করে আসছি। বাংলাদেশের বাংলা ভাষার বাঙালিদের সঙ্গে আমরা লেখাপড়া শিখে আসছি। বাংলাদেশের কোটি কোটি জনগণের সঙ্গে আমরা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সব দিক দিয়েই আমরা একসঙ্গে একযোগে বসবাস করে আসছি। কিন্তু আমি একজন চাকমা। আমার বাপ, দাদা, চৌদ্দপুরুষ- কেউ বলেন নাই আমি বাঙালি।’ তথাপি সেদিন বাংলাদেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠীর আত্মপরিচয়ের সাথে আদিবাসী জনগোষ্ঠী পৃথক আত্মপরিচয়ের স্বীকৃতি পায়নি। সে থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর আত্মপরিচয়গত সমস্যার সমাধান করা হয়নি। বাংলাদেশের সংবিধানে সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা (অনুচ্ছেদ ১৯.১), মানুষের মধ্যে অর্থনৈতিক ও সামাজিক অসাম্য বিলোপ (অনুচ্ছেদ ১৯.২) এবং ধর্ম বর্ণ, সম্প্রদায়, গোষ্ঠী, জন্মস্থান বা নারী-পুরুষ ভেদে কোনো ধরনের বৈষম্য প্রদর্শ না করার (অনুচ্ছেদ ২৮.১) নিশ্চয়তা দেয়া হয়েছে। কিন্তু সংবিধানে সকল জাতির আত্মপরিচয়ের স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। বরং ২৩(ক) অনুচ্ছেদে বাংলাদেশে বসবাসরত সকল আদিবাসী ও দলিত সম্প্রদায়ের আত্মপরিচয়ে ‘উপজাতি’, ‘ক্ষুদ্র জাতিসত্তা’, ‘নৃ-গোষ্ঠী’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। অথচ তারা এই দেশের ও এই ভূমিরই সন্তান। হাজার বছর ধরে এই মাটিতেই তাদের বাস। তারা এই ভূমির আদি জনগোষ্ঠীও।
বাংলাদেশে বর্তমানে আদিবাসী জনসংখ্যার হিসাব নিয়ে বিভিন্ন তথ্য রয়েছে। সে তথ্যগুলোর সমন্বয় করা খুবই কষ্টসাধ্য। কারণ সরকারি হিসেবে বর্তমানে বাংলাদেশে আদিবাসি জনগোষ্ঠী সংখ্যা হচ্ছে ১৫ লাখ ৮৬ হাজার ১৪১ (বিবিএস, ২০১১)। অন্যদিকে বেসরকারি হিসাবে বাংলাদেশে আদিবাসী জনগোষ্ঠী হচ্ছে ৩০ লাখের অধিক। দুটো হিসাবের পার্থক্য দ্বিগুণ। ২০১১ সালের আদমশুমারির আগেই অনুমান করা হয়েছিল কমপক্ষে ১০ লাখ আদিবাসী এই শুমারি থেকে বাদ পড়বে।[১] একইভাবে বাংলাদেশে বর্তমানে কতগুলো আদিবাসী জনগোষ্ঠী রয়েছে সে হিসাব নিয়েও বিস্তর পার্থক্য রয়েছে। ২০১১ সালের শুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে ২৭টি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী[২] বাস করছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তথ্য এক প্রজ্ঞাপনে (১৯ মার্চ, ২০১৯) ৫০টি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর কথা উল্লেখ করা হয়েছে।[৩] অন্যদিকে রামাকান্ত সিংহর মতে, বাংলাদেশে ৩৫টি উপজাতি ও ২২টি আদিবাসী জনগোষ্ঠী রয়েছে। তাঁর মতে, বাঙালি ব্যতীত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সংখ্যা ৫৭।[৪] এছাড়াও কোথাও ৬০টি আদিবাসী জনগোষ্ঠীর কথাও উল্লেখ আছে। সব মিলিয়ে বলতে গেলে নির্দিষ্ট হিসাব নেই।
বাংলাদেশে দলিত সম্প্রদায়ের সংখ্যা ও জনগোষ্ঠীরও সঠিক কোনো হিসাব নেই। সাংবিধানিকভাবে আদিবাসীদের মতোই তাদের আত্মপরিচয়ের স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। দলিত ম্যানুয়াল ২০১৩ এ হরিজনরা দলিতদের অন্তর্ভুক্ত হলেও দলিত ও হরিজনদের পৃথকভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।[৫] সমাজসেবা অধিদফতরের হিসাবেও দলিত ও হরিজন সম্প্রদায়ের জনসংখ্যার পৃথক হিসাব করা হয়েছে। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সমাজসেবা অধিদফতরের সর্বশেষ জরিপমতে বাংলাদেশে প্রায় ৪৩.৫৮ লক্ষ দলিত জনগোষ্ঠী ও ১২.৮৫ লক্ষ হরিজন জনগোষ্ঠী জনগোষ্ঠী রয়েছে (হাল-নাগাদ : ৩০ জুন ২০১৬)।[৬] অন্যদিকে সমাজসেবা অধিদফতরের ২০১৭ সালের এক জরিপে বলা হয়েছে বর্তমানে বাংলাদেশে ১৪ লাখ ৯০ হাজার ৭৬৬ জন দলিল জনগোষ্ঠীর মানুষ বাস করছে। আবার সরকারের সপ্তম পঞ্চমবার্ষিকী পরিকল্পনায় তাদের সংখ্যা ৪৫ থেকে ৫৫ লাখ বলে দাবি করা হয়েছে।[৭] অন্যদিকে দলিত অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলো বাংলাদেশে ৬৫ লাখ দলিতের কথা বলে আসছে।[৮] বাংলাদেশে দলিত জনগোষ্ঠীর কতগুলো সম্প্রদায় রয়েছে সে হিসাবেও বিস্তর ফারাক রয়েছে। বিভিন্ন জরিপের হিসাব মতে বাংলাদেশে ৬৫টি দলিত সম্প্রদায়ের বসবাস রয়েছে।[৯] আদিবাসী ও দলিত সম্প্রদায়ের আত্মপরিচয়ের স্বীকৃতিগত বিষয়টি এভাবেই বাংলাদেশের সংবিধানে ও বিভিন্ন আইনে স্বীকৃতি পায়নি কিম্বা পেলেও সেটা নিয়ে বিভ্রান্তি রয়েছে।
কোন জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন, অধিকার ও সেবা প্রাপ্তির হিসাবটি সংশ্লিট আইন ও নীতিমালার উপরে অনেকাংশেই নির্ভরশীল। যখন কোন জনগোষ্ঠীকে আত্মপরিচয়ের স্বীকৃতির অধিকার থেকে কোন না কোনভাবে বঞ্চিত করা হয় তখন তারা নাগরিক অধিকার ও সেবাপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে অনেক ক্ষেত্রে বঞ্চিত হন। এমনিতেই তারা বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর মতো উন্নয়ন, অধিকার ও সেবাপ্রাপ্তির অধিকার থেকে অনেক পিছিয়ে। তারউপর যদি তাদের আত্মপরিচয়ের স্বীকৃতি না থাকে তাহলে বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্তি ও বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর সাথে মিলে আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক ও শিক্ষা-সংস্কৃতির ক্ষেত্রে সমান অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। বাংলাদেশের সংবিধানে সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা (অনুচ্ছেদ ১৯.১), মানুষের মধ্যে অর্থনৈতিক ও সামাজিক অসাম্য বিলোপ (অনুচ্ছেদ ১৯.২) এবং ধর্ম বর্ণ, সম্প্রদায়, গোষ্ঠী, জন্মস্থান বা নারী-পুরুষ ভেদে কোনো ধরনের বৈষম্য প্রদর্শ না করার (অনুচ্ছেদ ২৮.১) নিশ্চয়তা দেয়া থাকলেও আত্মপরিচয়ের স্বীকৃতির অভাবে তারা অধিকার ও সেবাপ্রাপ্তি থেকে নিয়মিত ও দীর্ঘকাল থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে। বাংলাদেশ জাতিসংঘ ঘোষিত আদিবাসী জনগোষ্ঠীর অধিকার সনদ ২০০৭- এ এবং আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা’র (আইএলও) আদিবাসী জনগোষ্ঠী সংক্রান্ত সনদ ১৯৮৯ এর সনদেও স্বাক্ষর করেনি। একদিকে দেশীয় আইনে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর আত্মপরিচয়ের অস্বীকৃতি অন্যদিকে আন্তর্জাতিক সনদে স্বাক্ষর না করে আদিবাসী ও অনগ্রসর অপরাপর জনগোষ্ঠীর আত্মপরিচয়, উন্নয়ন, নাগরিক অধিকার ও সেবাপ্রাপ্তির পথে আইনী প্রতিবন্ধকতা দূর করেনি।
বাংলাদেশের সংবিধানে যেমন আদিবাসী ও দলিত জনগোষ্ঠীর আত্মপরিচয়ের স্বীকৃতি দেয়া হয়নি তেমনি বিভিন্ন আইনেও তাদের প্রতি বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়েছে; অধিকারের স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। যার ফলে তারা একদিকে অধিকার বঞ্চিত অন্যদিকে নাগরিক হিসেবে সেবাপ্রাপ্তির ক্ষেত্রেও তারা বঞ্চিত। দু’য়ে মিলে তারা ক্রমে পশ্চাৎপদ হয়েছে, হচ্ছে। বাংলাদেশে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান আইন ২০১০ এ আদিবাসীদের ‘ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এটা জাতিসংঘের গৃহিত নীতিমালার পরিপন্থী। একই সাথে আইএলও’র আইনেরও পরিপন্থী। বাংলাদেশ সরকারের সমপ্ত পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা ২০১৬-২০ এ সমতলের আদিবাসী জনগোষ্ঠীর ভূমি অধিকার ও তাদের অবস্থার উন্নয়নে কোনো ধরণের পরিকল্পনার উল্লেখ নেই। জাতীয় ভূমি ব্যবহার নীতি ২০০১ এ আদিবাসীদের প্রথাগত ভূমি মালিকানা ও ব্যবহারের কোনো স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। খাসজমিতে বসবাসকারী আদিবাসী ও দলিতদের ভূমি অধিকারের বিষয়ে কোনো কিছু উল্লেখ করা হয়নি। নাগরিক উদ্যোগ প্রকাশিত “দলিত নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন : উচ্চশিক্ষা, ভূমিঅধিকার ও জীবিকা অর্জনের সুযোগ” শীর্ষক গবেষণায় বলা হয়েছে ৫০.৬% দলিত নারীরা খাস জমিতে বাস করছে এবং ৫০.৪% দলিত ভূমিহীন।[১০] বাংলাদেশ জীববৈচিত্র্য আইন ২০১৭ এর ফলে প্রথাগতভাবে বসবাসরত বর্ন নির্ভর আদিবাসী জনগোষ্ঠীর অস্তিত্ব হুমকির মুখে পরেছে। ইতোমধ্যে এই আইনের ফলে রংপুর, দিনাজপুর, টাঙ্গাইলের মধুপুর বনাঞ্চলে বসবারত আদিবাসীদের ভূমি থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছে। বাংলাদেশে মৎস্যজীবিদের বড় একটা অংশ হচ্ছে দলিত ও আদিবাসী জনগোষ্ঠীর মানুষ। সরকারি জলমহাল ব্যবস্থাপনা নীতি ২০০৯ (সংশোধিত ২০১২) তে উপকারভোগী হিসেবে অনগ্রসর দলিত ও আদিবাসীদের কথা সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়নি। ২০১২ সালের সংশোধনীতে ‘প্রকৃত মৎস্যজীবী’ থেকে ‘প্রকৃত’ শব্দটি বাদ দেয়ার ফলে সরকারি জলমহালে ‘কর্পোরেটশ্রেণির অবাধ বিনিয়োগের’ পথ উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে। পার্বত্য জেলার সরকারি জলমহালগুলোয় বাঙালি কর্পোরেটশ্রেণির মৎস্যচাষের ফলে সেখানকার আদিবাসীরা বঞ্চিত হচ্ছে।
একইভাবে জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ এ দলিত পরিবারের শিশুদের অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষা নিশ্চিতের কথা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়নি। জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি ২০১১ তে দলিত নারীদের উন্নয়নের বিষয়টি সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়নি। পরিসংখ্যান বলছে, সমতলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষের ৮০ শতাংশই দরিদ্র এর মধ্যে নারীরাই বেশি ভঙ্গুর।[১১] এই নারীদের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ হচ্ছে দলিত সম্প্রদায়ের। তারা একই শ্রম দিয়েও তারা পুরুষের চেয়ে কম মজুরি পাচ্ছেন। ২০১৫ সালের জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তাকৌশল-এ সমতলের আদিবাসীদের বিষয়ে সুস্পষ্ট পরিকল্পনা ও কার্যক্রম উল্লেখ করা হয়নি এবং ভূমিহীন দলিত সম্প্রদায়ের বিষয়েও সুস্পষ্ট করে কিছু বলা হয়নি। অনগ্রসর বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী, আদিবাসী ও দলিতদের জন্য বিভিন্ন চাকরিতে কোটাপ্রথা থাকলেও ২০১৮ সালে প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে কোটাপ্রথা সংস্কারে ছাত্রদের ৫ দফা দাবি অগ্রাহ্য করে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে সব ধরণের কোটা বাতিল করে দেয়া হয়। এর ফলে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীগুলো প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরি প্রাপ্তিতে আরও পিছিয়ে পরবে।
বাংলাদেশে আদিবাসী ও দলিত জনগোষ্ঠী আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক, শিক্ষা-সংস্কৃতিগত দিক থেকেও তারা বৃহত্তর বাঙালি জনগোষ্ঠীর তুলনায় অনেক পিছিয়ে রয়েছে। স্বাধীনতার ৫০ বছরেও তাদের আত্মপরিচয়ের স্বীকৃতিই অর্জিত হয়নি। বৃহত্তর বাঙালি জনগোষ্ঠীর উন্নয়নের সাথে তাদের অধিকার, সেবাপ্রাপ্তি ও উন্নয়ন নিশ্চিত করা ও বিদ্যমান অসমতা-বৈষম্য বিলোপ করতে হলে আগে তাদের আত্মপরিচয়ে বাঙালি জনগোষ্ঠীর মতোই জাতিগত পরিচয়ের স্বাধীন করতে হবে।
ই-মেইল : sadikiu099@gmail.com
তথ্যসূত্র :
১. আলী রীয়াজ, ‘ভয়ের সংস্কৃতি : বাংলাদেশে আতঙ্ক ও সন্ত্রাসের রাজনৈতিক অর্থনীতি’, প্রথমা প্রকাশন, নভেম্বর ২০১৪, পৃ. ৮০, ঢাকা।
২. এই লেখায় কোথাও কোথাও আদিবাসীদের ‘ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’ কিম্বা ‘উপজাতি’ হিসেবে উল্লেখ করা হলেও সেটা দিয়ে আদিবাসীয় বুঝানো হয়েছে। ‘ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’ কিম্বা ‘উপজাতি’ বলা হয়েছে সেটা সরকারি কিম্বা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের রীতি অনুসরণ করে।
৩. বাংলাদেশে সুশাসনের সমস্যা উত্তরণের উপায়, ১০ম খণ্ড, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি), ফেব্রুয়ারি ২০২০, পৃ. ১৭২, ঢাকা।
৪. https://www.banglanews24.com/cat/news/bd/46494.details
৫. ‘বাংলাদেশে সুশাসনের সমস্যা উত্তরণের উপায়’, ১০ম খণ্ড, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি), ফেব্রুয়ারি ২০২০, পৃ. ১৭৫, ঢাকা।
৬. https://msw.gov.bd/site/page/22f31a43-bdab-4613-9fa2-4bb9ab5fe539/
৭. ‘বাংলাদেশে সুশাসনের সমস্যা উত্তরণের উপায়’, ১০ম খণ্ড, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি), ফেব্রুয়ারি ২০২০, পৃ. ১৭২, ঢাকা।
৮. https://www.kalerkantho.com/print-edition/last-page/2019/11/29/844912
৯. ঐ
১০. “টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি)-এর আলোকে বাংলাদেশের দলিত জনগোষ্ঠীর অবস্থান” শীর্ষক নাগরিক সংলাপে উপস্থাপিত মূল প্রতিবেদন, ১২ নভেম্বর ২০১৭, সিরডাপ মিলনায়তন, ঢাকা।
স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন