People's Reporter: হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, তদন্ত প্রক্রিয়ার ওপর ভিত্তি করেই আনিস খান হত্যা মামলার বিচার চলবে।
আনিসের দাদা সামসুদ্দিন খান বলেন, তাঁর বাবাকে মারধর করা হয়েছিল নির্বাচনের দিন। আর নির্বাচনের পরের দিন তাঁর এক আত্মীয়ের বাড়িতে প্রায় ৪০-৫০ জন তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতি হামলা চালায়।
গ্রামবাসীদের দাবি, ভয়ভীতি সরিয়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সরব হয়েছেন সাধারণ মানুষ। তাই গ্রামবাসীদের উপর আক্রমণ করে আতঙ্কের পরিবেশ তৈরী করতে চাইছে রাজ্যের শাসক দল।
মঙ্গলবার সকাল ১১টা পর্যন্ত ধর্মতলা চত্বরে সভা করার অনুমতি দেয়নি পুলিশ। এ প্রসঙ্গে ডিওয়াইএফআই নেত্রী মীনাক্ষী মুখার্জি বলেন, আইনত এই বিষয়ে পুলিশের অনুমতি দেওয়ার কোনও এক্তিয়ারই নেই।
আনিস খানের বাবা জানিয়েছেন, আনিস হত্যা মামলার অন্যতম সাক্ষী সালমান। সেই রাতে সালমানই আনিসকে নিয়ে হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তাই প্রমাণ লোপাট করার জন্য আক্রমণ করা হয়েছে তাঁর উপর।
আনিস খানের মৃত্যু মামলায় গতকালই কলকাতা হাইকোর্টে চার্জশিট পেশ করেছিল রাজ্য পুলিশের বিশেষ তদন্তকারী দল সিট। আর সেখানেই বলা হয়েছে, খুন নয় বরং ছাদ থেকে পড়ে গিয়েই মৃত্যু হয়েছে আমতার বাসিন্দা আনিস খানের।