রেলের মতে টিকিট বুক করা একটি চুক্তি। টিকিট বাতিল করা মানে চুক্তি লঙ্ঘন করা। চুক্তি কেউ লঙ্ঘন করলে তাঁকে 'সামান্য' জরিমানা দিতে হবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রক জানিয়েছে, এই জরিমানার টাকা যায় রেলের কোষাগারে।
আগামী ১৮ জুলাই থেকে যে নতুন নিয়ম চালু হতে চলেছে, তাতেই রয়েছে এই সুপারিশ। নিবন্ধিত ভাড়াটিয়ারা যদি পেশাগত কারণে জিএসটি-র নথিভুক্ত হন, তাহলে ভাড়া নেওয়া বসত বাড়ির জন্য তাঁদের ১৮% জিএসটি দিতে হবে।
কেরালার অর্থমন্ত্রী কে এন বালাগোপাল এক সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থায় জানিয়েছেন, ‘আমাদের দাবি খুব পরিষ্কার। মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে। খুচরো বিক্রিতে জিএসটি চাপানো উচিত নয়’।
ব্যবসায়ী সংগঠন জানিয়েছে, আজ রাজ্যজুড়ে APMC ও রাইস মিল বন্ধ থাকবে। রাজ্য চাল মিল মালিক সমিতি এদিন তাদের কাজ বন্ধ করে রেখেছে এবং কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে জিএসটি প্রত্যাহার করার আবেদন জানিয়েছে।
অশোক ধাওয়ালে বলেন, 'ইতিমধ্যেই মুদ্রাস্ফীতির চাপে বেসামাল অবস্থা, তারপর সম্প্রতি জিএসটি-তে যে পরিবর্তন আনা হয়েছে তা কোনও উপকারে আসবে না উৎপাদক বা উপভোক্তাদের।'