শুক্রবার ইয়েচুরি বলেন – সাধারণ মানুষের কষ্টার্জিত সঞ্চয় থেকে লুট হওয়া টাকা যদি আংশিক উদ্ধারও মোদী সরকার নিশ্চিত করতে পারে তাহলে সেই টাকায় ভ্যাকসিনেশনের এবং বিনামূল্যে সকলের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা যাবে।
২০২০-২১ সালে সর্বোচ্চ ২,৮৪০ জন ইচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপির রিপোর্ট করা হয়। ২০২১-২২ সালে ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপির সংখ্যা ২,৭০০৷ ২০১৯ সালের মার্চের শেষে ইচ্ছাকৃত খেলাপির সংখ্যা ২,২০৭, যা ২০১৯-২০ সালে বেড়ে হয় ২,৪৬৯।
এদিনের ট্যুইটে এক সংবাদপত্রের প্রতিবেদনের লিঙ্ক শেয়ার করে ইয়েচুরি জানান – এনপিএ জটিলতা দূর করতে নতুন ‘ব্যাড ব্যাঙ্ক’ তত্ব আসলে সাধারণ মানুষের অর্থ লুটের বৈধতা।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ভারতের বৃহত্তম ব্যাঙ্ক জালিয়াতির ঘটনায় এই দুই ভাইয়ের নাম প্রকাশ্যে আসে। ২৭ ফেব্রুয়ারি ওয়াধাওয়ানের বিরুদ্ধে আইডিবিআই অভিযোগ জানিয়েছে।