হাতে আর মাত্র এক সপ্তাহ। তারপরেই মরসুমের প্রথম বড় ম্যাচ। ১২ অগাস্ট কলকাতা ডার্বি। ডুরান্ড ডার্বিতে মুখোমুখি হবে ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগান।
গত ৮টি ডার্বিতে হেরেছে ইস্টবেঙ্গল। এই অবস্থায় চাকা ঘোরাতে মরিয়া লাল হলুদ ব্রিগেড। তার আগে লাল হলুদের নতুন কোচ কার্লস কুয়াদ্রাত ডুরান্ড কাপে মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট বনাম বাংলাদেশ আর্মির ডুরান্ড কাপের উদ্বোধনী ম্যাচ দেখতে যান। কাগজ কলমে সবকিছু নোট করেন। কমেন্ট্রি করা প্রাক্তন ফুটবলার রহিম নবির সঙ্গে কথাও বললেন।
ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের ১০৪তম প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানের মঞ্চে সংবর্ধনা দেওয়া হয় নতুন কোচকে, যিনি কয়েক দিন আগেই কলকাতায় এসে সমর্থকদের কাছ থেকে উষ্ণ অভ্যর্থনা পেয়েছেন।
অন্যদিকে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে অনায়াসে হারিয়ে নতুন মরশুম শুরু করল মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট। বৃহস্পতিবার কলকাতার যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে ডুরান্ড কাপের উদ্বোধনী ম্যাচে বাংলাদেশের দলকে ৫-০ গোলে হারায় মোহনবাগান। ১৯৯৭-এ ডুরান্ডে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ২-০-য় হারিয়েছিল মোহনবাগান। এবার তার চেয়েও বড় জয় পেল তারা।
শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আধিপত্য বজায় রেখে গতকাল ম্যাচ জিতে নেয় মোহনবাগানেরর দ্বিতীয় সারির দল। সুমিত রাঠির নেতৃত্বাধীন এই দলে আর্শ আনোয়ার, অমনদীপ, অভিষেক, সুহেলদের মতো তরুণদের সঙ্গে লিস্টন কোলাসো, মনবীর সিং-রা ছিলেন। দু’জনেই একটি করে গোলও করেন। বাকি তিনটি গোল করেন সুহেল আহমেদ ভাট, মিডফিল্ডার লালরিয়ানা হামতে ও আর এক তরুণ স্ট্রাইকার কিয়ান নাসিরি।
স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন