১৯৮৯-৯০ রঞ্জি ট্রফির সেমিফাইনাল, বিপক্ষে কর্ণাটক। চোট নিয়ে খেলে দলকে ফাইনালে তুলেছিলেন স্নেহাশিস গাঙ্গুলি। সেই ইনিংস এখনও কেউ ভুলে যায়নি। ঠিক একইভাবে প্রশাসক হিসেবেও সফল হলেন স্নেহাশিস।
একপ্রকার অপ্রতাশিত ভাবে ইডেনে নিয়ে এলেন বিশ্বকাপ সেমিফাইনাল। মুম্বই থেকে যুদ্ধ জিতে ফিরে মঙ্গলবার সাংবাদিক সম্মেলন করে স্নেহাশিস বলেন, গত আইপিএল ফাইনালে বোর্ড সচিব জয় শাহর সঙ্গে দেখা হয়। আমি বলেছিলাম ইডেনের গুরুত্ব। উনি আমাকে কথা দিয়েছিলেন ইডেনে ভালো ম্যাচ দেবে। উনি ওনার কথা রাখলেন সেজন্য ধন্যবাদ জানাবো'।
এরপরেই স্নেহাশিস জানান, অনেক জায়গায় দেখছিলাম চেন্নাই, ব্যাঙ্গালোর সেমিফাইনাল পাবে। আমি কিন্তু আশা ছাড়িনি। সবসময় আমরা সেমিফাইনালের চেষ্টা করে গিয়েছি। আর আইপিএলের সমস্ত ম্যাচেই ইডেন ভর্তি ছিলো যা আরও সুবিধা করে দিয়েছে। আর শ্রীলংকার বিরুদ্ধে ওয়ান ডে'তেও মাঠ ভর্তি ছিল। সেটা করতে পেরে ভালো লাগছে। এটা সিএবি টিমের জয়।'
কালীপুজোর দিন ইডেনে ইংল্যান্ড বনাম পাকিস্তান ম্যাচ। ইতিমধ্যে সেই ম্যাচের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। স্নেহাশিস জানান, 'গত জানুয়ারিতে শ্রীলংকার বিরুদ্ধে ওয়ান ডে'তেও গঙ্গাসাগর মেলা ছিলো। সেই সময় কলকাতা পুলিশ নিরাপত্তা দিতে প্রথমে চায়নি। আমরা বলি তাহলে ম্যাচটা হবে না অন্য রাজ্য নিয়ে নেবে। আমরা ৬ বছর পরে ওয়ান ডে পেয়েছি। অবশেষে ম্যাচ ভালোভাবে শেষ হয়। এবারও সেটা হবে আশা রাখছি।'
স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন