অনলাইন আর্থিক প্রতারণার শিকার সুব্রত ভট্টাচাৰ্য, উধাও ১৭ লক্ষেরও বেশি!

সুব্রত ভট্টাচাৰ্য জানান, আমি স্মার্ট ফোন ব্যবহার করি না। কোনো ফোন আসেনি। কোনো ওটিপি(OTP) আসেনি, কীভাবে এমন হলো বুঝতে পারছি না।
আর্থিক প্রতারণার শিকার সুব্রত ভট্টাচাৰ্য
আর্থিক প্রতারণার শিকার সুব্রত ভট্টাচাৰ্যগ্রাফিক্স - সুমিত্রা নন্দন
Published on

অনলাইন প্রতারণার শিকার হলেন প্রাক্তন ফুটবলার সুব্রত ভট্টাচার্য। তাঁর ব্যাঙ্ক আকাউন্ট থেকে নিমেষে উধাও হয়ে গেছে ১৭ লাখ টাকার বেশি। গল্ফগ্রিন থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন তিনি।

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণার ঘটনা নতুন নয়। তবে সুব্রত ভট্টাচার্যের অভিযোগ শুনলে সকলেই একটু অবাক হবেন। সোমবার সুব্রত ভট্টাচাৰ্য জানান, 'আমি স্মার্ট ফোন ব্যবহার করি না। কোনো ফোন আসেনি। কোনো ওটিপি (OTP) আসেনি, কীভাবে এমন হলো বুঝতে পারছি না। দীর্ঘদিন আমি ওই ব্যাংকে চাকরি করেছি। এখন পুলিশই ভরসা। পুলিশ বিষয়টি দেখবে বলে আশ্বাস দিয়েছে। আমার কাছে এই জমানো টাকাই সম্বল। কী করব বুঝতে পারছি না।'

ফুটবলার এবং কোচ ২ বিভাগেই সফল ময়দানের 'বাবলু দা'। ভারতের সর্বকালের অন্যতম সেরা ডিফেন্ডার সুব্রতবাবু। ১৭ বছর খেলেছেন মোহনবাগানের হয়ে। কার্যত বাগানের ঘরের ছেলে হয়ে যান তিনি। কখনই ইস্টবেঙ্গলে যাননি। তবে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের হয়ে কোচিং করান। জাতীয় দলের হয়েও দীর্ঘ বছর রক্ষণের দায়িত্ব সামলেছেন তিনি। ফেডারেশন কাপ, ডুরান্ড কাপ, IFA শিল্ড, রোভার্স কাপ, কলকাতা ফুটবল লিগ জিতেছেন।

বাংলার হয়ে জিতেছেন সবচেয়ে বেশি সন্তোষ ট্রফি। মোহনাবাগানের কোচ হিসেবে ১৯৯৯-২০০০, ২০০১-০২ সালে জাতীয় ফুটবল লিগ জিতেছেন। পেয়েছেন অর্জুন পুরস্কার, বঙ্গ বিভূষণ ও মোহনবাগান রত্নও।

আর্থিক প্রতারণার শিকার সুব্রত ভট্টাচাৰ্য
সাক্ষী-ভিনেশ-বজরংদের ওপর ‘পুলিশি অত্যাচার’র বিরুদ্ধে সরব হলেন সুনীল ছেত্রী, নীরজ চোপড়ারা
আর্থিক প্রতারণার শিকার সুব্রত ভট্টাচাৰ্য
Sunil Chhetri: নিজের উত্তরসূরীকে বেছে নিলেন সুনীল ছেত্রী!

স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in